হ্যালো ব্লগার, আজকে কথা বলবো আরো একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস নিয়ে, যেটা আমরা অনেকেই
জানলেও হয়তো কখন খেয়াল করে দেখিনি, সেটা হচ্ছে গুণ, বা ভালো দিক । এমন কিছু গুণ,যেটা আমরা জন্মের সাথেই পেয়ে থাকি,
অথবা পরিবেশ পরিস্থিতির মাধ্যমে আমাদের মধ্যে প্রবেশ করে। যেমন ভালোবাসা,রাগ ,প্রতিশোধ, ঠকানো ইত্যাদি।
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%80
তাই চলো আজকে এরকম কিছু নেই আলোচনা করা যাক, যা আগে কখনো এই পেজে করা হয়নি
মানুষের কোন আচরণটি মানুষের মধ্যে দেখা যায়?
ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব : দেখো ভালোবাসা এবং বন্ধুত্ব এমন জিনিস যেটা প্রায় সব ধরনের প্রাণীদের মধ্যেই,
দেখা যায় সব ধরনের বলতে স্তন্যপায় থেকে শুরু করে যত ধরনের প্রাণী আছে প্রায় সব ধরনের প্রাণী,
ভালোবাসা এবং বন্ধুত্ব জিনিসটা বোঝে, আর যদি সেটা বিশেষ করে কুকুর বা হাতির মতো প্রাণী হয় তাহলে তো কোন কথা নেই।
প্রুভক্ত প্রাণী হওয়ার জন্য কুকুরের আলাদাই নাম আছে প্রাণিজগতে। ঠিক তেমনিভাবে হাতির ও । তুমি যদি কোন হাতিকে,
একটু যত্ন করো ভালোবাসো বা আদর করো তাহলে সেই হাতই ১৫ বছর পর্যন্ত তার স্মৃতিতে তোমাকে ধরে রেখে দেবে।
আবার যেসব প্রাণীরা জলে বাস করে তাদের মধ্যে আছে ডলফিন। ডলফিন খুব বন্ধুত্বপূর্ণ প্রাণী
ডলফিন যেমন অনেক মানুষকে বিপদ থেকে বাঁচিয়েছে তেমনি মানুষের আরো অনেক উপকারে লেগেছে এই প্রাণীটা।
কোন ডলফিন যদি কোন মানুষকে একবার মনে করে রাখে তাহলে সেই মানুষটা তার স্মৃতিতে প্রায় ১০ বছর থেকে যায়।
আবার যদি বাঁদরের কথা বলি তাহলে বলবো বাঁদর, মানুষের পোষ মানার পাশাপাশি ভীষণ বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে।
আপনি যদি বাড়িতে বাঁদর পোষেন, সে যেমন আপনার বন্ধু হবে, সে আপনাকে অনেক কাজে সাহায্য করবে।
তবে এদিক থেকে পিছিয়ে নেই কুকুর ও বিড়ালের মত প্রাণীও। আপনি যদি বাড়িতে কুকুর পোষেন আপনার বাড়ি,
এত গেল কিছু বন্ধুত্বের উদাহরণ, এবার বলি অলসতার উদাহরণ,
চোর ডাকাতের হাত থেকে রক্ষা পাবে। মনে করা হয় আপনি যদি বাড়িতে বেড়াল পোষেন তাহলে আপনার বাড়িতে,
কোন নেগেটিভ এনার্জি থাকবে না আপনার বাড়ির মধ্যে সব সময় একটা পজিটিভভাইভ থাকবে, অনেক বিশেষজ্ঞ
তো এটাও বলে যারা বিড়াল ভালোবাসে বা বিড়াল পোষে তাদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা কমে যায়।
স্বভাবে ও চরিত্রে অলস যেসব প্রাণী?
প্রথমেই বলবো কোকিলের কথা, কোকিল করেছি তো তার সুন্দর স্বরের জন্য। কোকিল এর এই দিকটা আমি আপনার সবাই জানি,
কোকিল তার সন্তানকে কাকের বাসায় রেখে আসে, কাক তাকে নিজের বাচ্চা ভেবেই মানুষ করতে থাকে।
এরপর বড় হয়ে গেলে সেই বাচ্চাই আবার কোকিলের কাছে চলে যায়। তাহলে ভাব কোকিল কতটা অলস।
সন্তানের দায়িত্ব গা থেকে ঝেড়ে ফেলতে চায়, সেটা অলসতার কারণেই হোক বা অন্য কোন কারণে।
সে নিজের সন্তানকে অন্যের ঘরে ছেড়ে এসে নিজের দায়িত্ব ঝেড়ে ফেলে। তারপর আবার বুদ্ধি করে নিজের বাচ্চাকে নিয়েও যায়।
মানুষের মধ্যেও কিন্তু এইরকম অলসতা দেখা যায়। একটু খেয়াল করলেই দেখবে অনেক মা বাবাই নিজের ,
এবার আসি এক স্বার্থপর প্রাণীর কথায়