আই আই টি ও নাসা তে কাজ করা এই ভারতীয় কে চেনেন, হঠাৎ করেই যিনি হারিয়ে গিয়ে ছিলেন জীবনের চেনা ছন্দ থেকে-Do you know this indian who worked at iit and nasa who was suddenly lost from the familiar rhythm of life

সিজোফ্রেনিয়া শেষ করে ছিল যে মেধাবী মানুষটাকে

হ্যালো ব্লগার আজকে এমন এক ব্যাক্তির কথা বলবো জ্ঞান, ডিগ্রি, কর্মজীবন জানলে আপনি রীতিমত অবাক হবেন,

আই আই টি থেকে পাশ করে, নাসাতে কাজ করা মানুষটা তার জ্ঞান বা বিদ্যার জোরে সমাজের আরো কোনো বড়ো যায়গায় হয়তো

বশীষ্ঠ নারায়ণ সিং বৃদ্ধ বয়সের ছবি
বশীষ্ঠ নারায়ণ সিং।

নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারতো কিন্তু সেই মানুষ টা হঠাৎ করেই হারিয়ে গেলো জীবনের স্রোত থেকে, সেই মানুষ টার নাম বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং।https://selfknowledgepro.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%99%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be-%e0%a6%aa%e0%a7%82/

বিহারের বসন্তপুর জেলায় একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন, টানা ছয় বছর বি সি এস, এমএসসি উভয় ক্ষেত্রেই শীর্ষ স্থানীয় হয়ে অবিশ্বাস্য প্রতিভা দেখান।

তার বাবা ছিলেন একজন পুলিশ কনস্টেবল।

তার স্কুল জীবন শুরু হয়েছিল ঝাড়খণ্ডের নেতারহাট স্কুল থেকে, এবং কলেজ জীবন শুরু করেছিলেন পার্টনার বিজ্ঞান কলেজ থেকে।

Young age of boshitho Narayan sing
বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং তরুন বয়সে (ছবি সৌজন্যে google ইমেজ)

গণিতে তার গভীর জ্ঞান কলেজের প্রফেসরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, এবং ওই কলেজের অধ্যাপকদের সাহায্যে ১৯৬৯ সালেই তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার প্রতিভা দেখেই অধ্যাপক জন এল কেলি তাকে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফর্নিয়া তে পড়াশোনার ব্যবস্থা করে দেন। প্রায় এক দশক আমেরিকায় থাকার পর ,

তিনি ভারতে ফিরে আসেন, এবং ফিরে এসে আইআইটি কানপুর, আই এস আই কলকাতা,

টি আই এফ আর মুম্বাই এর মত নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যাপনা এর কাজ করেন।https://translate.google.com/translate?u=https%3A%2F%2Fen.wikipedia.org%2Fwiki%2FVashishtha_Narayan_Singh&hl=bn&sl=en&tl=bn&client=srp&prev=search&source=sh%2Fx%2Fuk%2Fm1%2F2&kgs=b1fa64f86c4f0ed8

তার শিক্ষাগত যোগ্যতা তাকে আমেরিকার স্পেস স্টেশন ও ভারতের আইআইটির মত প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছিল।

একদম নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্মে তিনি বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, কেউ কেউ দাবি করেছিল তিনি নাকি আইনস্টাইনের বিখ্যাত তত্ত্ব কেও প্রশ্নের মুখে ফেলেছিলেন

নাসার অ্যাপোলো মিশন এ ও নানা রকমের টেকনিক্যাল প্রবলেম এ নানা ভাবে সাহায্য করেছেন এই ভারতীয় ।

শিষ্ঠ নারায়ণ সিং মৃত্যুর আগের ছবি
বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং-বৃদ্ধ বয়সের ছবি (সৌজন্যে google ইমেজ)

কিন্তু এতো মেধাবী মানুষ এর জীবন এলো নেমে এলো অন্ধকার, সিজোফ্রেনিয়া তে আক্রান্ত হন, এর ফলে তার পেশা গত ও ব্যাক্তিগত জীবন ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়,https://en.m.wikipedia.org/wiki/Mathematics

সিজোফ্রেনিয়া চিকিৎসা চলাকালীন তিনি ব্যাঙ্গালোর যাওয়ার সময় ট্রেন থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। পরে তাকে তার গ্রামের বাড়িতে নিশ্চয় অবস্থায় পাওয়া যায়।

তাকে ব্যাঙ্গালোর এর নিমহান্স(nimhans) ভর্তি করা হয়। তারপর বিজেপি সংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা সহায়তায় দিল্লির IHBAS ভর্তি করা হয়,

নিজের অসুখের সাথে লড়তে লড়তে 14 ই নভেম্বর 2019 সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন, মৃত্যুর পর তাকে তার জীবনে অসামান্য অবদানের জন্য মরণোত্তর পদ্মশ্রী পুরস্কার দেওয়া হয়।

আই আই টি ও নাসা তে কাজ করা এই ভারতীয় কে চেনেন, হঠাৎ করেই যিনি হারিয়ে গিয়ে ছিলেন জীবনের চেনা ছন্দ থেকে-Do you know this indian who worked at iit and nasa who was suddenly lost from the familiar rhythm of life

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to top