হ্যালো ব্লগার, আজকে একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস নিয়ে কথা বলি, ভারনিক্স শব্দটা সমন্ধে আপনাকে কেউ যদি
জিজ্ঞেস করে তাহলে আপনি হয়ত জানিনা বলবেন, কিন্তু আপনাকে জানার জন্যে বলে রাখি আপনি যদি
সদ্যোজাত শিশু অর্থাৎ যে শিশু সবেমাত্র মায়ের গর্ভ থেকে বের হয়েছে এই রকম শিশু দেখে থাকেন তাহলে
দেখবেন সদ্য জাত শিশুর গায়ে ময়লার মত দেখতে যে সাদা রং এর জিনিস টা দেখা যায় সেটাকে বলে।https://selfknowledgepro.com/%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8/
তোমার আমার মত সাধারন মানুষ এর এটাকে নোংরা বলে মনে হতে পারে কিন্ত বোলে রাখি এটা কিন্তু
কোনো নোংরা না, বরং এটা মেডিকেল science এর চোখে খুব গুরুত্ব পূর্ণ জিনিস। সদ্যোজাত শিশুর
জন্মানোর কিছুক্ষণ পরেই সেই বাচ্চাকে তার পরিবারের লোকজনের হাতে বিশেষ করে তার বাবার হাতে দেয়া হয়।
সেক্ষেত্রে সেই বাবার মনে হতে পারে সেই বাচ্চাকে হয়তো পরিষ্কার না করেই সেই নার্স তার হাতে দিয়েছে।
তাই বলে রাখি সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই কিন্তু একটা কারণ আছে,https://en.m.wikipedia.org/wiki/Infant
শিশু যখন মায়ের পেটে থাকে তখন ভার্নিক্স নামের এই তরল পদার্থ শিশুর ত্বককে রক্ষা করে, যেটা
অ্যান্টিবডির মতো শিশুকে রক্ষা করে। শিশুকে সার্জারি করে মায়ের পেট থেকে বের করার পর এই
তরল পদার্থকে এই সাদা ক্রিমের মতো শিশুর শরীরে লেগে থাকতে দেখা যায়।
শিশু জন্মের পর অভিজ্ঞ নার্সরা কখনোই এই ভার্ণিক্স শিশুর শরীর থেকে মুছে তুলে দেয় না, বরং তারা বেশ
খানিকক্ষণ এইটা লেগে থাকা অবস্থাতেই শিশুকে সযত্নে রেখে দেয়। হু এর মতে ভারনিক্স শিশুর শরীরে
কম করে জন্মানোর পর 6 ঘন্টা থাকা উচিত যদি সেটা ২৪ ঘন্টা হয় তাহলে সেটা শিশুর পক্ষে খুবই ভালো
কারণ ভবিষ্যতে এটা শিশুকে বড় বড় রোগ ব্যাধি থেকে রক্ষা করবে।